Thursday, August 6, 2020

Tuesday, February 12, 2019

স্মার্টফোনের বিস্ফোরণ ঠেকাতে করণীয়


স্মার্টফোন দুর্ঘটনার খবর আজকাল প্রায়ই শোনা যায়। এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে মেনে চলতে হবে কিছু কথা। তা না হলে এমন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে আপনার বেলাতেও। দেখে নিন স্মার্টফোন বিস্ফোরণ রোধে করণীয় কী কী।

১. স্মার্টফোনে বিস্ফোরণের অন্যতম মূল কারণ হিসেবে সামনে এসেছে ওভার-চার্জিংয়ের বিষয়টি। বেশিরভাগ ইউজারই রাতে ঘুমানোর সময় সারা রাত ধরে ফোনে চার্জ দিয়ে থাকেন। আর বেশি সময় ধরে চার্জ দেওয়ার ফলেই ওভার-হিটিংয়ের সমস্যা দেখা যায়। তাই, ফোন ফুল-চার্জ হয়ে গেলেই ফোনটিকে আন-প্লাগ করুন। 

২) ফোন চার্জ করার সময় কখনই সেটের উপর কোন জিনিস রাখবেন না। এতে ওভার-হিটিংয়ের সমস্যা বেশি দেখা যায়। ফলে, খুব তাড়াতাড়ি আগুন ধরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া, ফোন চার্জিংয়ের সময় কখনই মুভি দেখবেন না অথবা গেম খেলবেন না। এতেও ওভার-হিটিংয়ের সমস্যা দেখা যেতে পারে। 

৩) ফোন চার্জের সময় ইয়ারফোন ব্যবহার বা ফোনে কথা বলার সময় চার্জ দেবেন না। দীর্ঘসময়ের জন্য ফোন চার্জ দেওয়ার সময় কোন গরম জায়গা বা সরাসরি রোদের মধ্যে রেখে চার্জ দেবেন না। যেটি বাড়িয়ে দিতে পারে হিটিং ইস্যুকে। সব সময় সম্ভব না হলেও চার্জ দেওয়ার সময় ফোনটির কেসটিকে রিমুভ করে নিন।

৪) স্মার্টফোন চার্জের সময় ব্যবহার করুন স্মার্টফোনটির নিজস্ব ব্রান্ডের চার্জার। ভুয়া বা অন্য ব্রান্ডের চার্জার ব্যবহার ফোনে বিস্ফোরণ ঘটানোর কারণ হতে পারে। চার্জারের মতই অনেক স্মার্টফোনের ব্যাটারিও বদলের প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট স্মার্টফোন সংস্থাটিরই ব্যাটারি ব্যবহার করুন। অনেক সময়ই অন্য সংস্থার ব্যাটারি ব্যবহার হয়ে থাকে। যা দুর্ঘটনার সম্ভবনাকে বাড়িয়ে দিতে পারে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

ফোন চার্জ—এ লাগানো অবস্থায় কথা বলবেন না।


ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্থ ইউনিটের প্রতিষ্ঠাতা ডা. সামন্তলাল সেন এই বার্তা প্রচারের আহবান জানিয়েছেন যাতে জানানো হয় যে, তাঁরা অনেক রোগী পান, যারা মোবাইল ফোন চার্জ দিতে দিতে কথা বলছিলেন, মোবাইল সেট বিস্ফোরিত হয়েছে এবং কানে, মাথায়, চোখে মারাত্মক দহন নিয়ে এই রোগীরা মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে এসেছেন।
মোবাইল ফোন চার্জ দিতে দিতে কথা বলবেন না। সংযোগ খুলে দিয়ে কথা বলুন। তারপর আবার চার্জ—এ দিন।
আপনার প্রিয়জন আর বন্ধুদের নিরাপত্তার স্বার্থে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিন।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

Friday, February 8, 2019

হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার ও অন্যান্য সংবেদনশীল স্থানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।


আর তাই হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার ও অন্যান্য সংবেদনশীল স্থানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

ভালো থাকুন | School of Awareness

জেনে নিন, হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়।


গত মে মাসে বিশ্বের অন্তত ৭৪টি দেশের কম্পিউটার ব্যবস্থায় হানা দিয়েছিল হ্যাকাররা। এ দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা তখন শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, আক্রান্ত দেশগুলোর তালিকায় থাকতে পারে বাংলাদেশও। গত এপ্রিলে বিটিআরসির দেওয়া তথ্যমতে, দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেকসংখ্যক জনগোষ্ঠীই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। তখন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৭ কোটি ২০ লাখের কাছাকাছি। কিন্তু আমাদের এ বিশালসংখ্যক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে কজন, হ্যাকিং ঝুঁকি থেকে নিজেদের অনলাইন অ্যাকাউন্ট সুরক্ষা করতে জানেন? আসুন জেনে নিই তার কয়েকটি উপায়।

পাসওয়ার্ড
মেইল কিংবা অনলাইন অ্যাকাউন্টে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকলে দীর্ঘ ও জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। হ্যাকারদের হাত থেকে বাঁচতে পাসওয়ার্ডই আপনার প্রথম সুরক্ষাকবচ। দুর্বল পাসওয়ার্ড কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ, তা বোঝানো যায় ইউএসএ টুডে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে-ছয় বর্ণের একটি পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে একজন হ্যাকারের প্রায় ১০ মিনিটের মতো সময় লাগে। কিন্তু এই ছয় বর্ণের সঙ্গে আরও চারটি বর্ণ যোগ করুন, একজন হ্যাকারের তা ভাঙতে সময় লাগবে ৪৫ হাজার বছর!

দুই স্তরের নিরাপত্তা
ইদানীং অবশ্য জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেও হ্যাকারদের সঙ্গে কুলিয়ে ওঠা যায় না। পাসওয়ার্ড হ্যাক করা এখন আর তেমন কঠিন কিছু নয়। এ কারণে ‘টু-স্টেপ অথেনটিকেশন’ বা দুই স্তরের নিরাপত্তা ব্যবহার করুন। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে ব্যবহারকারীকে তাঁর অ্যাকাউন্টে পাসওয়ার্ডের পাশাপাশি লগইন করার সময় আরও একটি কোড ব্যবহার করতে হয়। এতে একটি বাড়তি স্তরের নিরাপত্তা মেলে। যেমন ধরুন, অনলাইন অ্যাকাউন্টে আপনি পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেই অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার দু-একটি তথ্য জানতে চাওয়া হবে। সেটা হতে পারে আপনার পছন্দের গাড়ি কিংবা যেকোনো কিছু।

পরিত্যক্ত অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলুন
আমাদের অনেকেরই একের অধিক অনলাইন অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এর মধ্যে হয়তো একটি নিয়মিত ব্যবহার করছি, কিন্তু বাকিগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় পরে থাকে। পরিত্যক্ত এ অ্যাকাউন্টগুলো থেকে খুব সহজেই আপনার গুরুত্বপুর্ণ তথ্য চুরি করে নিতে পারে হ্যাকাররা। এ কারণে পরিত্যক্ত অ্যাকাউন্ট ডিলিট করুন।

ফোনের ওয়াইফাই বন্ধ রাখুন
ফোনে যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন না, তখন ওয়াইফাই বন্ধ রাখুন। হ্যাকাররা সব সময় এ ধরনের সুযোগ খুঁজে থাকে। ফোনে সব সময় ওয়াইফাই চালু রাখলে আগে আপনি কোন কোন নেটওয়ার্কে সক্রিয় ছিলেন, তা হ্যাকাররা জানতে পারে। হ্যাকাররা এ নেটওয়ার্কের ছদ্মবেশে নতুন নেটওয়ার্ক তৈরি করে সেখানে আপনার ফোনের ওয়াইফাই কিংবা ব্লুটুথ সংযুক্ত করার প্রলোভন দেখায়। আপনি এ প্রলোভনে পা দিলেই সর্বনাশ। আপনার ফোনে নানা রকম ম্যালওয়্যার ঢুকিয়ে তারা আপনার তথ্য চুরি করবে। এ কারণে ফোনে সব সময় ওয়াইফাই চালু রাখবেন না।

এইচটিটিপিএস ব্যবহার করুন
এইচটিটিপিএসের অর্থ হলো হাইপার টেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল সিকিউর। এটি অনলাইনে নিরাপদ যোগাযোগব্যবস্থা, যা দিয়ে এক ওয়েবসাইট থেকে আরেক ওয়েবসাইটে স্পর্শকাতর কোনো তথ্য সরবরাহ করা যায়। এ টুলটি আপনার ব্রাউজারের সব তথ্য ‘এনক্রিপ্ট’ করে।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

জেনে নিন, কী এসেছে আপনার মেইলে? ফেসবুকের যে ফাঁদে পা দেবেন না!


কয়েক দিন ফেসবুকে ঢোকেননি, তাই আপনার সব বার্তা মুছে যাবে—এমন বার্তা মেইলে আসতে দেখলে ওতে ক্লিক করার আগে সচেতন থাকুন। ই-মেইল পাঠিয়ে প্রতারণার বিষয়টি নতুন নয়। অনেক মেইল পরিচিত ই-মেইলের ছদ্মবেশে আসে।

এ ধরনের মেইলগুলোকে স্ক্যাম বলে। এতে এমন কিছু বলা হয়, ই-মেইল ব্যবহারকারী এতে ক্লিক করতে প্রলুব্ধ হতে পারেন। এর প্রধান কৌশল থাকে কৌতূহল কাজে লাগানো, কিছু সুযোগ দেওয়ার কথা বলা ও ভীতি ছড়ানো। সম্প্রতি ফেসবুক নিয়ে নতুন ধরনের স্ক্যাম ছড়িয়েছে। এ মেইল পড়লে মনে হয়, ফেসবুক থেকে তা পাঠানো হয়েছে। এতে এমন কিছু বার্তা থাকে, যাতে বলা হয়—দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে ফেসবুকে আসা সব বার্তা মুছে যাবে।

যাঁরা এ ধরনের স্ক্যাম মেইল নিয়ে সচেতন কম থাকেন, তাঁদের আইডি-পাসওয়ার্ড সহজেই হাতিয়ে নিতে পারেন দুর্বৃত্তরা। ছোট ডিসপ্লের স্মার্টফোনের কারণে এ ধরনের স্ক্যাম মেইলে সহজে বোঝা যায় না। স্মার্টফোনে আসা নোটিফিকেশন ও বার্তার মধ্যে সহজে পার্থক্য ধরা পড়ে না। এ সুযোগটি কাজে লাগায় তারা।

সম্প্রতি এমন ই-মেইল আসতে শুরু করেছে, যা ফেসবুকের নোটিফিকেশনের মতো দেখায়। এর বিষয়বস্তু হিসেবে লেখা হয় ‘ইয়োর মেসেজেস উইল বি ডিলিটেড সুন বেয়ার্ড’। এটা স্প্যাম মেইল হিসেবে এলেও এর বিষয়বস্তু কৌতূহল সৃষ্টি করে তাতে ক্লিক করতে প্রলুব্ধ করে।

মেইলের ছদ্মবেশে আসা ওই বার্তায় ফেসবুক থিম ও ফন্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বার্তার ভেতর লেখা থাকে, ‘কয়েক দিন আপনি ফেসবুকে ছিলেন না, আপনার অনুপস্থিতিতে ফেসবুকে বেশ কিছু পরিবর্তন হয়েছে। আপনার বার্তা দ্রুত মুছে যাবে।’ এ মেইলের নিচে ফেসবুকের কাছ থেকে আসা মেইলের মতো তথ্য দেওয়া থাকে।

এই বার্তা দেখতে না চাইলে আনসাবসক্রাইব করার কথা বলা হয়। ওই আনসাবসক্রাইব টেক্সটের সঙ্গে একটি হাইপার লিংক থাকে যাতে ক্লিক করলে মেইলের বাইরের একটি ওয়েবসাইটে নিয়ে যায়। অনেকে এ ধরনের মেইলে কোনো বার্তা মুছে যাচ্ছে তা দেখার জন্য ক্লিক করেন। ক্লিক করলে কোনো শপিং ওয়েবসাইট বা কোনো বিজ্ঞাপনের পাতায় নিয়ে যায়। সাইবার দুর্বৃত্তরা এটুকুতেই খুশি। কোনো বিজ্ঞাপন প্রদর্শন বা ওয়েবসাইটে ক্লিক বাড়াতে পারলেই তারা অর্থ পায়।

যাঁরা ক্লিক করে বসেন তাঁরা ভাবেন হয়তো ভুল করে ওই সাইটে চলে গেছেন তাই তাঁরা আবার চেষ্টা করেন। আবারও একই কাজ হয়। অন্য লিংকগুলোতে ক্লিক করলেও একই ঘটনা ঘটে। এ ধরনের প্রতারণা বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে করার ফলে অনেক ক্লিক পায় ওই ওয়েবপেজ।

এ ধরনের প্রতারণামূলক মেইলে ক্লিক করলে ব্যবহারকারীর সামান্য ডেটা খরচ হয়। পরে ভুয়া বার্তা ধরতে পেরে তা মুছে অনেকেই তা মুছে দেন বা স্প্যাম মেইল হিসেবে চিহ্নিত করেন। তবে এ ধরনের মেইলের মাধ্যমে যে ওয়েবসাইটে যাওয়া হয় তা ম্যালওয়্যার ভর্তি হতে পারে। পিসি থেকে এ ধরনের সাইটে গেলে পিসি আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণত এ ধরনের ভুয়া মেইল এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমান ফিল্টারগুলোতে আটকে যায়।

এ ধরনের মেইল খোলার আগে তা একটু সময় নিয়ে বিশ্লেষণ করে দেখা উচিত। মেইলের উৎস মেইল প্রেরকের ঠিকানা ভালো করে দেখে নিতে হবে। ওই লিংকের ওপর রাইট ক্লিক করে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন এবং হাইপার লিংক ইউআরএল দেখে নিন। মেইলের উৎস যদি ভুয়া হয়, তবে কৌতূহলের বশেও ওতে ক্লিক করবেন না।
তথ্যসূত্র: ডেকান ক্রনিকেল।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness

Tuesday, February 5, 2019

মোবাইল ফোনে চার্জ দেয়া অবস্থায় কথা বলবেন না।


মোবাইলের প্রসেসর নির্মাণ করা হয় অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইলেকট্রন থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে তখন এই ইলেকট্রনগুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দ্রুত চলাচল করতে থাকে। এবং এই দ্রুত চলাচলের সময় ইলেকট্রনগুলো নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপও ততো বেশি উৎপাদন হয়।

চার্জ দেয়ার সময় মোবাইল সাধারণত একটু গরম হয়ে যায় কারন মোবাইলের ব্যাটারির ইলেকট্রন সমূহ চলাচল শুরু করে। মোবাইল চার্জে লাগানো অবাস্থায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ও দ্রুত চলাচল করা ইলেকট্রন একটা সাংঘর্ষীক অবস্থায় থাকে। সেইসময় যদি কেউ মোবাইল চার্জে লাগানো অবস্থায় ফোনে কথা বলে তবে সেই দ্রুত চলাচল করা ইলেকট্রন মানুষের শরীরেও প্রবাহিত হয়। কারন মানব শরীরে ইলেকট্রন প্রবাহিত হয়।

এই কারনে মোবাইল ফোন বিস্ফোরিত হয়ে মুখমণ্ডল ও শরীর ঝলসে যেতে পারে। এমন অসংখ্য দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মানুষ বার্ন ইউনিটে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। অনেকের অনেক ক্ষতিও হয়েছে যা পরবর্তীতে চিকিৎসায় সম্পূর্ণ রিকভারি হয়নি।

সুতরাং, কেউ মোবাইল ফোনে চার্জ দেয়া অবস্থায় কথা বলবেন না।
শেয়ার করে অন্যদেরও সচেতন করার অনুরোধ রইল।
(সংগৃহীত)

ভালো থাকুন | School of Awareness